উষ্ঞ বাতাস, সুনীল আকাশ
হেঁটে যাই আমি খরতপ্ত পথ,
স্মৃতির পৃষ্ঠা উল্টে যায় অনবরত।
গম্ভীর মুখে বলতাম,
বায়বীয় এ আকাশ ভাঙতে কিভাবে পারে?
আমার অবাক বিস্ময়;
যেভাবে বলা যায় কোন তীব্র হাসির কৌতুক,
হাসিতো হাসি! আমার মতই লুটিয়ে পড়ত আড্ডাবাজ বন্ধুরা সব।
আকাশ ভাঙ্গার সংজ্ঞা আমি বুঝলাম সেদিন,
হলাম যখন পিতৃবিহীন!
বেদনা ছিল রয়ে রয়ে,
ভাবনা আমার স্তব্ধ হয়ে,
সাদা কাফনের নীচে মোড়ানো এ কে?
আমি উঠি চমকে?
এখনি আমায় আগের মত বলবে,
“অর্থের জন্য নয়, আলোকিত হওয়ার জন্য পড়।”
কখনো কি আর চিন্তারক্ত বদনে শুনাবেন দর্শনকথা?
দেখাবেন একটুকু বেহালা বাজানোর জন্য
(অসুস্হ কি! নন?) অপরিমেয় ব্যাকুলতা।
নিজের খরচের টাকাটি
আমাকে দিবেন মাসটি
চালিয়ে নিতে;
লাঘব করতে আমার কষ্ট কিছু অমোঘ শান্তনার বাণী!
আপনাকে কিছুই করতে হবে না।
শুধু যেভাবে মেরেছিলেন প্রথমবার
ধরিয়েছিলাম বলে সিগারেটে নিষিদ্ধ আগুন,
আমার গালে বসিয়ে দিন আরেকটি থাপ্পড়,
আমাকে দিন আরো কিছু মার,
করুন যদিবা করতে কিছু হয় চুরমার।
তবু ক্ষেম আমার অপরাধ।
কত মুহূর্ত কেটেছে,
সে আর বাবা নয়।
সবাই বলছিল
সে নাকি এক নিস্পৃহ, প্রাণহীন মাংসপিন্ড।
যে বাবাকে এই ধরণীতে পেয়েছি
যেমনি তিনি আমার স্মৃতিতে আজো অম্নান,
আমি বিশ্বাস করি না,
সে বাবাকে ফিরিয়ে দিতে পারবে আর কোন পুনরুত্থান!
হেঁটে যাই আমি খরতপ্ত পথ,
স্মৃতির পৃষ্ঠা উল্টে যায় অনবরত।
গম্ভীর মুখে বলতাম,
বায়বীয় এ আকাশ ভাঙতে কিভাবে পারে?
আমার অবাক বিস্ময়;
যেভাবে বলা যায় কোন তীব্র হাসির কৌতুক,
হাসিতো হাসি! আমার মতই লুটিয়ে পড়ত আড্ডাবাজ বন্ধুরা সব।
আকাশ ভাঙ্গার সংজ্ঞা আমি বুঝলাম সেদিন,
হলাম যখন পিতৃবিহীন!
বেদনা ছিল রয়ে রয়ে,
ভাবনা আমার স্তব্ধ হয়ে,
সাদা কাফনের নীচে মোড়ানো এ কে?
আমি উঠি চমকে?
এখনি আমায় আগের মত বলবে,
“অর্থের জন্য নয়, আলোকিত হওয়ার জন্য পড়।”
কখনো কি আর চিন্তারক্ত বদনে শুনাবেন দর্শনকথা?
দেখাবেন একটুকু বেহালা বাজানোর জন্য
(অসুস্হ কি! নন?) অপরিমেয় ব্যাকুলতা।
নিজের খরচের টাকাটি
আমাকে দিবেন মাসটি
চালিয়ে নিতে;
লাঘব করতে আমার কষ্ট কিছু অমোঘ শান্তনার বাণী!
আপনাকে কিছুই করতে হবে না।
শুধু যেভাবে মেরেছিলেন প্রথমবার
ধরিয়েছিলাম বলে সিগারেটে নিষিদ্ধ আগুন,
আমার গালে বসিয়ে দিন আরেকটি থাপ্পড়,
আমাকে দিন আরো কিছু মার,
করুন যদিবা করতে কিছু হয় চুরমার।
তবু ক্ষেম আমার অপরাধ।
কত মুহূর্ত কেটেছে,
সে আর বাবা নয়।
সবাই বলছিল
সে নাকি এক নিস্পৃহ, প্রাণহীন মাংসপিন্ড।
যে বাবাকে এই ধরণীতে পেয়েছি
যেমনি তিনি আমার স্মৃতিতে আজো অম্নান,
আমি বিশ্বাস করি না,
সে বাবাকে ফিরিয়ে দিতে পারবে আর কোন পুনরুত্থান!
সেইন্ট আতিক
১৭ মে ২০১০
১৭ মে ২০১০
Simply awesome.
ReplyDeleteI like it.
khub abegi.....amar priyo kobirao jakhon baba make niye kobita lekhen, ami purota bujhte pari na. karon amar nijer kono abeg nei nijer pita matar proti. tabuo bujhte pari je abegi.....abeg royeche........
ReplyDeletelekha chamotkar hoyeche......
keep it up.....
valoi legeche.........
I am still novice. Many thanks to both of you.
ReplyDelete“অর্থের জন্য নয়, আলোকিত হওয়ার জন্য পড়।”
ReplyDeleteকতজনই বা পড়ে বল।
বাবার রুপকে যা বুঝাতে চেয়েছিস কতজনই বা তা বুঝে বল।
ঠিক বলেছিস দোস্ত। তোকে অনেক ধন্যবাদ।
ReplyDeleteনিউটনের সাথে সহমত। আমি নিজেও তো বুঝি না। বাবা-টাবা আমার একদম পছন্দ না। :P
ReplyDelete