আয়াত ৪৯: হে যারা ঈমান এনেছ! যখন তোমরা মুমিন নারীদেরকে বিবাহ কর, তারপর তাদেরকে স্পর্শ করার পূর্বে তালাক দিয়ে দাও, তখন তোমাদের জন্য তাদের উপর কোন ইদ্দত নেই যা তোমরা গণনা করবে। অতএব তোমরা তাদের কিছু ভোগের সামগ্রী দেবে এবং সদ্ভাবে তাদেরকে বিদায় দিবে।
আয়াত ৫০: হে নবী! আমি আপনার জন্য আপনার সেই স্ত্রীদেরকে হালাল করেছি যাদেরকে আপনি তাদের মহর প্রদান করেছেন এবং হালাল করেছি সেই নারীদেরকেও যাদেরকে আল্লাহ আপনার মালিকানাধীন করেছেন গনীমতরূপে; এবং বিবাহের জন্য হালাল করেছি আপনার চাচার কন্যা, আপনার ফুফুর কন্যা, আপনার মামার কন্যা, আপনার খালার কন্যাকে, যারা আপনার সাথে হিজরত করেছেন। আর কোন মু'মিন নারী যদি নবীর কাছে নিজেকে সমর্পন করে এবং নবী যদি তাকে বিবাহ করতে চান, তবে সেও হালাল। এ হুকুম শুধু আপনারই জন্য, অন্য মু'মিনদের জন্য নয়, যাতে আপনার কোন অসুবিধা না হয়। মু'মিনদের স্ত্রী ও তাদের মালিকানাধীন দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি, তা আমার জানা আছে। আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল; পরম দয়ালু।
আয়াত ৫১: আপনি আপনার পত্নীদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা দূরে রাখতে পারেন এবং যাকে ইচ্ছা কাছে রাখতে পারেন; আর আপনি যাকে দূরে রেখেছেন, তাকে পুনরায় চাইলে তাতে আপনার কোন গুনাহ নেই। এতে অধিক আশা করা যায় যে, তাদের চক্ষু শীতল থাকবে, তারা দুঃখ পাবে না এবং আপনি তাদেরকে যা দেন তাতে তারা সবাই সন্তুষ্ট থাকবে। তোমাদের অন্তরে যা আছে আল্লাহ তা জানেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, পরম ধৈর্যশীল।
আয়াত ৫২: এরপর আপনার জন্য কোন নারী হালাল নয় এবং আপনাদের স্ত্রীদের পরিবর্তে অন্য নারী গ্রহণ করাও হালাল নয় যদিও তাদের সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করে, তবে আপনার অধিকারভূক্ত দাসীদের ব্যাপার স্বতন্ত্র। আল্লাহ সকল কিছুর উপর সজাগ নজর রাখেন।
(সূরা আল আহযাবঃ আয়াত ৪৯-৫২)
*** মূল আরবী থেকে অনুবাদ করেছেনঃ ডঃ মুহাম্মাদ মুস্তাফিজুর রহমান ***
কৃতজ্ঞতা: নাস্তিকের ধর্মকথা
আয়াত ৫০: হে নবী! আমি আপনার জন্য আপনার সেই স্ত্রীদেরকে হালাল করেছি যাদেরকে আপনি তাদের মহর প্রদান করেছেন এবং হালাল করেছি সেই নারীদেরকেও যাদেরকে আল্লাহ আপনার মালিকানাধীন করেছেন গনীমতরূপে; এবং বিবাহের জন্য হালাল করেছি আপনার চাচার কন্যা, আপনার ফুফুর কন্যা, আপনার মামার কন্যা, আপনার খালার কন্যাকে, যারা আপনার সাথে হিজরত করেছেন। আর কোন মু'মিন নারী যদি নবীর কাছে নিজেকে সমর্পন করে এবং নবী যদি তাকে বিবাহ করতে চান, তবে সেও হালাল। এ হুকুম শুধু আপনারই জন্য, অন্য মু'মিনদের জন্য নয়, যাতে আপনার কোন অসুবিধা না হয়। মু'মিনদের স্ত্রী ও তাদের মালিকানাধীন দাসীদের ব্যাপারে যা নির্ধারিত করেছি, তা আমার জানা আছে। আল্লাহ অতিশয় ক্ষমাশীল; পরম দয়ালু।
আয়াত ৫১: আপনি আপনার পত্নীদের মধ্যে যাকে ইচ্ছা দূরে রাখতে পারেন এবং যাকে ইচ্ছা কাছে রাখতে পারেন; আর আপনি যাকে দূরে রেখেছেন, তাকে পুনরায় চাইলে তাতে আপনার কোন গুনাহ নেই। এতে অধিক আশা করা যায় যে, তাদের চক্ষু শীতল থাকবে, তারা দুঃখ পাবে না এবং আপনি তাদেরকে যা দেন তাতে তারা সবাই সন্তুষ্ট থাকবে। তোমাদের অন্তরে যা আছে আল্লাহ তা জানেন। আল্লাহ মহাজ্ঞানী, পরম ধৈর্যশীল।
আয়াত ৫২: এরপর আপনার জন্য কোন নারী হালাল নয় এবং আপনাদের স্ত্রীদের পরিবর্তে অন্য নারী গ্রহণ করাও হালাল নয় যদিও তাদের সৌন্দর্য আপনাকে মুগ্ধ করে, তবে আপনার অধিকারভূক্ত দাসীদের ব্যাপার স্বতন্ত্র। আল্লাহ সকল কিছুর উপর সজাগ নজর রাখেন।
(সূরা আল আহযাবঃ আয়াত ৪৯-৫২)
*** মূল আরবী থেকে অনুবাদ করেছেনঃ ডঃ মুহাম্মাদ মুস্তাফিজুর রহমান ***
কৃতজ্ঞতা: নাস্তিকের ধর্মকথা
You can read english translation from here:
33. Surah Al-Ahzab (The Confederates)
33. Surah Al-Ahzab (The Confederates)
হাহাহা! পোস্টটার জন্য ধন্যবাদ। মনে হচ্ছে শরীয়ত মোতাবেক চটি পড়তেছি।
ReplyDeleteএ আর কি! এর খেকেও কড়া জিনিস আছে!
ReplyDeleteপোস্ট করে দেন পড়ি ;)
ReplyDeleteদু:খিত আমি আপনার নতুর কমেন্টটা আগে দেখা হয় নি। তাই দেরী হয়ে গেল।
ReplyDeleteZaynab and the Beast by islam-watch
Zaynab and the Beast by islamistmonitor
এনালাইসিস করলে তখাকথিত পবিত্র গ্রন্হে আরো অনেক কিছুই পাওয়া যায়।